সাকিব আল হাসান ১৯৮৭ সালের ২৪ মার্চ মাগুরা জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। প্রথম বাংলাদেশি ক্রিকেটার হিসেবে আইসিসির ওয়ানডে অলরাউন্ডার র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে উঠে আসেন সাকিব। বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ টেস্ট দলের অধিনায়কের দায়িত্বে আছেন। সাকিবকে সর্বকালের সেরা বাংলাদেশি ক্রিকেটার ভাবা হয়। তাঁর রেকর্ড, অর্জনের কারণে এর সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করবেন খুব কম মানুষই। দুর্দান্ত ব্যাটিং, বুদ্ধিদীপ্ত বোলিং, সঙ্গে অসাধারণ ফিল্ডিং সব মিলিয়ে আক্ষরিক অর্থেই সাকিব অলরাউন্ডার। শুধু বাংলাদেশ নয়, আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেও এ সময়ের সেরা অলরাউন্ডারদের একজন সাকিব।
২০১৫ সালে সাকিব এই কৃতিত্ব প্রথম করে দেখান। সাকিব নিজে নিজের এই কৃতিত্ব আবার করে দেখিয়েছেন, যা আর কোনো দেশের ক্রিকেটার পারেননি। আরেকটি অলরাউন্ড কৃতিত্বে সাকিব অনন্য হয়ে আছেন। ২০১৭ সালের অক্টোবরে ওয়ানডেতে ৫ হাজার রান ও ২০০ মাইলফলক স্পর্শ করেন। মাত্র ১৭৮টি ওয়ানডে লেগেছে তাঁর। এত দ্রুত এই কৃতিত্ব আর কেউ করতে পারেনি। সাকিব টেস্ট ইতিহাসে তিন অলরাউন্ডারের একজন, একই ম্যাচে সেঞ্চুরি আর ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব আছে যাঁদের।
বাংলাদেশের পক্ষে টেস্টে সবচেয়ে বেশি উইকেট সাকিবের। ওয়ানডেতেও সবচেয়ে বেশি উইকেটের লড়াইটা চলছে মাশরাফি বিন মুর্তজার সঙ্গে। ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ওয়ানডেতে সাকিবের উইকেট ২৩৫টি, মাশরাফির ২৩৭টি। টেস্টে সাকিবের উইকেট ১৮৮টি। টেস্টে বাংলাদেশি ব্যাটসম্যানদের পক্ষে সর্বোচ্চ ইনিংসটিও তাঁর। টেস্টে ৯ প্রতিপক্ষের সবার বিপক্ষে ইনিংসে ৫ উইকেট নেওয়া ইতিহাসের মাত্র চতুর্থ বোলার সাকিব।
সাকিব আল হাসানের অভিষেক ২০০৬ সালের ৬ আগস্ট, জিম্বাবুয়ের সফরের ওয়ানডেতে। ২০০৭ সালে মে মাসে চট্টগ্রামে ভারতের বিপক্ষে টেস্ট অভিষেক হয়। দ্রুতই তিনি বাংলাদেশের ক্রিকেটের প্রাণ হয়ে ওঠেন। অবশ্য বাংলাদেশের ক্রিকেটের বড় তারকার পদধ্বনি শোনা যাচ্ছিল তাঁর উঠতি বয়স থেকে। খেলা পাগল সাকিবকে বিকেএসপিতে (বাংলাদেশে ক্রীড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান) ভর্তি করিয়ে দেন তাঁর বাবা মাশরুর রেজা। মাশরুর নিজে মাগুরার ফুটবলার ছিলেন। সাকিবের ফুপাতো ভাই মেহেদী হাসান উজ্জ্বল বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলেও খেলেছেন।
বাংলাদেশের পক্ষে টেস্টে সবচেয়ে বেশি উইকেট সাকিবের। ওয়ানডেতেও সবচেয়ে বেশি উইকেটের লড়াইটা চলছে মাশরাফি বিন মুর্তজার সঙ্গে। ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ওয়ানডেতে সাকিবের উইকেট ২৩৫টি, মাশরাফির ২৩৭টি। টেস্টে সাকিবের উইকেট ১৮৮টি। টেস্টে বাংলাদেশি ব্যাটসম্যানদের পক্ষে সর্বোচ্চ ইনিংসটিও তাঁর। টেস্টে ৯ প্রতিপক্ষের সবার বিপক্ষে ইনিংসে ৫ উইকেট নেওয়া ইতিহাসের মাত্র চতুর্থ বোলার সাকিব।
সাকিব আল হাসানের অভিষেক ২০০৬ সালের ৬ আগস্ট, জিম্বাবুয়ের সফরের ওয়ানডেতে। ২০০৭ সালে মে মাসে চট্টগ্রামে ভারতের বিপক্ষে টেস্ট অভিষেক হয়। দ্রুতই তিনি বাংলাদেশের ক্রিকেটের প্রাণ হয়ে ওঠেন। অবশ্য বাংলাদেশের ক্রিকেটের বড় তারকার পদধ্বনি শোনা যাচ্ছিল তাঁর উঠতি বয়স থেকে। খেলা পাগল সাকিবকে বিকেএসপিতে (বাংলাদেশে ক্রীড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান) ভর্তি করিয়ে দেন তাঁর বাবা মাশরুর রেজা। মাশরুর নিজে মাগুরার ফুটবলার ছিলেন। সাকিবের ফুপাতো ভাই মেহেদী হাসান উজ্জ্বল বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলেও খেলেছেন।
ক্রীড়া-পাগল এক পরিবার থেকে উঠে এলেও সাকিবের খেলোয়াড় হতে চাওয়া সহজ ছিল না। নতুন সহস্রাব্দের শুরুতেও খেলাধুলাকে ক্যারিয়ার হিসেবে নিতে পারার কথা মধ্যবিত্ত পরিবারের অনেকে ভাবতে পারতেন না। সেখান থেকে একে একে সাফল্যের সিঁড়ি ভেঙে সাকিব বাংলাদেশের সবচেয়ে দামি তারকার একজন হয়ে উঠেছেন। আইপিএলের মতো টি-টোয়েন্টি লিগের সেরা তারকাদের একজন হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করেছেন। ২০১১ সালে ৪ লাখ ২৫ হাজার ডলারে সাকিবকে কিনে নিয়েছিল কলকাতা নাইট রাইডার্স।

0 Comments